আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকতে পারে।
দক্ষিণখান থানার ওসি তপন সাহা জানান, আহত হামিদা বেগম বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মঙ্গলবার ভোরে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
হামিদা বেগমের ছেলে শফিকুল থাকেন ইতালিতে। গত ডিসেম্বরে তিনি ছুটিতে দেশে আসেন। উত্তরা ছয় নম্বর সেক্টর সংল্গ্ন রেললাইনের পূর্ব পাশের টিআইসি কলোনিতে তাদের বাসা।
ওসি জানান, পারিবারিক কোন্দোলের জেরে সোমবার সন্ধ্যায় শফিকুল তার ভাবীকে ছুরিকাঘাত করেন। সে সময় শারমিনকে বাঁচাতে গিয়ে হামিদা বেগমও আহত হন।
শারমিনকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হামিদা বেগমকে ভর্তি করা হয় বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
ঘটনার সময় আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে শফিকুল পালিয়ে যান। মঙ্গলবার পর্যন্ত তাকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।