মঙ্গলবার ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আখতারুজ্জামান এই আদেশ দেন।
এদিন মামলাটির যুক্তি উপস্থাপনের দিন ধার্য থাকলেও নিরুত্তাপ পরিবেশে অল্প কিছুক্ষণের জন্য আদালত চলে।
খালেদা জিয়ার অন্যতম আইনজীবী নূরুজ্জামান তপন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ”আদালতে মামলাটির যুক্তি উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য ছিল। খালেদা জিয়া অসুস্থ বলে আদালতে আসেননি।”
বিচারকের কাছে রাষ্ট্রপক্ষে দুদকের প্রসিকিউটর মোশাররফ হোসেন কাজল এর আগের তারিখে বলেছিলেন, খালেদা জিয়াকে কারা কর্তৃপক্ষ এজলাসে হাজির করতে ‘চাইলেও’ তিনি ‘নিজে থেকেই’ আসছেন না।
আইনজীবী তপন বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে খালেদার উপস্থিতি সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি।
এদিন আদালতে হাজির ছিলেন জামিনে থাকা দুই আসামি খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীর তৎকালীন সহকারী একান্ত সচিব বিআইডব্লিউটিএয়ের নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।
আসামিদের মধ্যে হারিছ চৌধুরী পলাতক রয়েছেন।
জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় কারাদণ্ডের রায়ের পর পাঁচ মাস ধরে কারাবন্দি খালেদা জিয়া ইতোমধ্যে ওই মামলায় সর্বোচ্চ আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন। কিন্তু আরও বেশ কয়েকটি মামলায় গ্রেপ্তার থাকায় তার মুক্তি আটকে আছে।
আরও খবর