এই সিটির মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হতে আগ্রহীরা আগামী ২২ নভেম্বর পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন। ২৫ ও ২৬ নভেম্বর যাচাই-বাছাই শেষে আগামী ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রর্থিতা প্রত্যাহারের সুযোগ রাখা হয়েছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা রোববার রংপুর সিটি নির্বাচনের এই তফসিল ঘোষণা করেন।
এ নির্বাচন আয়োজনে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পেয়েছেন রংপুরের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা সুভাষ চন্দ্র সরকারকে। তার সঙ্গে থাকছেন ১১ জন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা।
২০১২ সালের ২০ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো রংপুর সিটি করপোরেশনে ভোট হয়। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ৫ বছর মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগের ১৮০ দিনের মধ্যে ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে হিসাবে ২০১৮ সালের ১৮ মার্চের মধ্যে রংপুরে নির্বাচন করতে হবে।
এ সিটি করপোরেশনে বর্তমানে ভোটার রয়েছে ৩ লাখ ৮৮ হাজার ৪২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৯৬ হাজার ৬৫৯ এবং নারী ১ লাখ ৯১ হাজার ৭৬২ জন। সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্র ১৯৬টি, ভোটকক্ষ ১ হাজার ১৭৭টি।
পাঁচ বছর আগে ভোটার ছিল ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৭৪২ জন। সেই নির্বাচনে দলীয় প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার সুযোগ ছিল না। নির্বাচনে জিতে সিটির প্রথম মেয়র হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী শরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু।