সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড: রাজধানীতে গ্রেপ্তার ৩৬

গ্রেপ্তার গাড়ির হেলপার ও ড্রাইভার, দোকানের কর্মচারী, নির্মাণ শ্রমিক, পুরাতন মালামাল ক্রেতা, সবজি বিক্রেতা ইত্যাদি পেশার আড়ালে ডাকাতি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজি করতেন বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদকবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 17 Feb 2024, 09:01 AM
Updated : 17 Feb 2024, 09:01 AM

ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে তে ৩৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. সুজন মিয়া ওরফে সজিব(২৪), মো. রানা শিকদার(২৪), মো. জুয়েল মিয়া(২৪), মো. রাকিব ওরফে রাকিব(২২), মো. সাগর(২৬), মো. মারুফ (২৩), মো. আল আমিন (২৪), মো. সাকিব ওরফে প্রকাশ রিয়াম (২৩), মো. জুয়েল (২৪), বিপ্লব রাজবংশী, মো. মেঘদাত মেঘু (২২), মো. সকাল আহমেদ (২৬), মো. শরীফুল ইসলাম(২৩), মো. হৃদয় ইসলাম (২০), মো. ইয়াসিন (২০), মো. রাব্বি মিয়া (২০), মো. শরিফ ওরফে মোহন (২১),  মোঃ দুলাল (৩৫), মো. সোহাগ (৩১), মো. তারেক (২২), মো. হাসান (২০), মো  হৃদয় (২৪), মো. রাকিব (১৯), মো. নিশান (১৯), মো. রাসেল (১৯), মো. রাকিব (২৬), মো. শাহাদাত হোসেন (২১), মো. সোহাগ ফরাজি (২১), মো. সুজন ইসলাম (২৪), মো. রবিউল (২০), মো. আজগর (২০), মো. নাহিদ (২০), মো. সুজন ইসলাম (২৪), মো. ইমরান (২৪), মো. সোহান (২৫) ও মো. ফরহাদ (২৫)।

শনিবার র‌্যাব-২ এর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সম্প্রতি মোহাম্মদপুর, আদাবর, হাজারীবাগ ও আশপাশের এলাকায় বেশ কয়েকটি ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও অন্যান্য সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড সম্পর্কে তথ্য পায় র‌্যাব।

এই তথ্যের ভিত্তিতে শুক্রবার রাতে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এদের মধ্যে পাঁচজন ‘পাটালি গ্রুপ’, ছয়জন ‘লেভেল হাই’, ছয়জন ‘চাঁন গ্রুপ’, পাঁচজন ‘লও ঠ্যালা গ্রুপ’, সাতজন ‘মাউরা ইমরান গ্রুপ’ এর সদস্য। বাকি সাতজন অন্য গ্রুপের সদস্য বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।

র‌্যাব জানিয়েছে, পাটালি গ্রুপটি সন্ত্রাসী সুজন মিয়ার নেতৃত্বে দীর্ঘদিন ধরে পরিচালিত হয়ে আসছে।

মোহনের নেতৃত্বে 'লেভেল হাই' গ্রুপটি মোহাম্মদপুর, আদাবর, বেড়িবাঁধ ও ঢাকা উদ্যান এলাকায় চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ডাকাতিসহ অন্যান্য সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে।

গ্রেপ্তার সন্ত্রাসীরা গাড়ির হেলপার ও ড্রাইভার, দোকানের কর্মচারী, নির্মাণ শ্রমিক, পুরাতন মালামাল ক্রেতা, সবজি বিক্রেতা ইত্যাদি পেশার আড়ালে তারা মূলত মোহাম্মদপুর ও আশপাশের এলাকায় ডাকাতি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজি করতের বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।