দুরারোগ্য এই রোগ প্রতিরোধে কার্যকর কোনো প্রতিষেধক এখনো আবিষ্কার হয়নি। ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে শতকরা ৯৫ জনেরই মৃত্যু ঘটেছে।
ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাবের পর ৭৬৩ জনের দেহে এবোলা সংক্রমণ ধরা পড়েছে, যাদের ৪৬৮ জনই মারা গেছেন বলে বিবিসি’র প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
অধিকাংশ মৃত্যুই ঘটেছে গিনিতে। ওই দেশেই প্রথম এবোলা ভাইরাস ধরা পড়ে। পরে লাইবেরিয়া, সিয়েরা লিয়নসহ পাশ্ববর্তী আরো কয়েকটি দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবোলা ভাইরাস।
ভাইরাসটি মোকাবেলায় অচিরেই জরুরি বৈঠকে বসছেন আইভোরি কোস্ট, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, গাম্বিয়া, ঘানা, গিনি বিসাউ, মালি, সেনেগাল ও উগান্ডার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, এ রোগ প্রতিরোধে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে। ভাইরাসটি যেন আর ছড়িয়ে পড়তে না পারে সে ব্যবস্থা নিতে হবে।