শনিবার রাত ৮টা ২০ মিনিটে এমিরেটস এয়ার লাইন্সের একটি বিমানে তিনি ঢাকা পৌঁছান। বিমানবন্দরে এই সময় উপস্থিত ছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপি নেতারা।
এবার ওমরাহ পালনের সময় তারেক রহমানও মায়ের সঙ্গে ছিলেন। ফেরার পথে দুবাই পর্যন্ত তারা এক বিমানে এলেও পরে তারেক সপরিবারে লন্ডন ফিরে যান বলে বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান তারেকের সঙ্গে তার স্ত্রী জোবাইদা রহমান, মেয়ে জাইমা রহমানও ছিলেন।
গত ২০ জুলাই সরাসরি মদিনায় যান বিএনপি চেয়ারপারসন। সেখানে মহানবী (সা.) এর রওজা জিয়ারতের পর তিনি মক্কায় গিয়ে ওমরাহ পালন করেন। শবে কদরের রাতে মসজিদুল হারামে ইবাদত বন্দেগি করেন।
দেশে ফেরার পর দলীয় চেয়ারপারসনকে স্বাগত জানাতে ঢাকা মহানগর বিএনপির নতুন আহ্বায়ক মির্জা আব্বাসও বিমানবন্দরে ছিলেন।
এছাড়াও ছিলেন আবদুল আউয়াল মিন্টু, সেলিমা রহমান, আবদুল মান্নান, মাহমুদুল হাসান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, মিজানুর রহমান মিনু, সালাহউদ্দিন আহমেদ, মাহবুব উদ্দিন খোকন, রুহুল কবির রিজভী, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, নাসির উদ্দিন অসীম, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাইফুল আলম নিরব, হাবিব উন নবী খান সোহেল, মীর সরফত আলী সপু, শফিউল বারী বাবু, নুরী আরা সাফা, শিরিন সুলতানা, আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল, হাবিবুর রশীদ হাবিব প্রমুখ।
সৌদি আরবের বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজের আমন্ত্রণে রাজকীয় মেহমান হিসেবে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ তার পরিবারের সদস্যদের এই সফর হয়।
খালেদার সফরসঙ্গীদের মধ্যে ছিলেন তার প্রেসসচিব মারুফ কামাল খান, বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, ব্যক্তিগত আলোকচিত্রী নুরউদ্দিন আহমেদ নুরু, বিএনপির তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শরীফ শাহ কামাল তাজ, সৌদি আরবে চেয়াপারসনের বিশেষ প্রতিনিধি এনামুল হক চৌধুরী প্রমুখ।