বুধবার প্রথম প্রহরে মক্কায় কাবা শরীফ তাওয়াফ ও সাফা-মারওয়ায় তিনি ওমরাহর আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেন বলে তার প্রেসসচিব মারুফ কামাল খান জানিয়েছেন।
ওমরাহ পালনের পর তারেক রহমান,তার স্ত্রী জোবাইদা রহমান,মেয়ে জাইমা রহমানকে নিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন কাবা শরীফের সামনে বাংলাদেশ ও মুসলিম উম্মার কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করেন।
মারুফ কামাল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এরপর মসজিদুল হারামে তারা এবাদত বন্দেগিতে বসছেন। শবে কদরের রজনী এই মসজিদের অবস্থান করে ইবাদত করবেন তারা।”
সৌদি আরবের বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজের আমন্ত্রণে রাজকীয় মেহমান হিসেবে খালেদা জিয়া ও তার পরিবারের সদস্যরা ওমরাহ পালন করেন।
মক্কা অবস্থানকালে তারা রাজকীয় মেহমান হিসেবে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন রয়েল প্যালেসে থাকছেন।
ঢাকা থেকে যাওয়ার পর সোমবার প্রথম প্রহরে মদিনায় মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) রওজা মোবারক জিয়ারত করেন খালেদা জিয়া।
তারাবিহ নামাজের পর খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ তার পরিবারের সদস্যরা রওজা মোবারক জিয়ারত করেন।
শনিবার রাত সাড়ে ৯টায় ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের বিমানে খালেদা জিয়া ঢাকা ছাড়েন। দুবাইয়ে ওই বিমানে তার সঙ্গে যোগ দেন তারেক রহমান ও তার স্ত্রী-সন্তান।
খালেদা জিয়ার সফর সঙ্গীদের মধ্যে তার প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান,বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, ব্যক্তিগত আলোকচিত্রী নূরউদ্দিন আহমেদ নুরু, বিএনপির তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শরীফ শাহ কামাল তাজ, সৌদি আরবে বিএনপির চেয়াপারসনের বিশেষ প্রতিনিধি এনামুল হক চৌধুরী রয়েছেন।
আগামী ২৬ জুলাই রাতে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন বলে জানান তার প্রেসসচিব।