প্রতিদিনের প্রথম প্রদশর্নীতে স্মরণ করা হবে প্রয়াত চলচ্চিত্রকার তারেক মাসুদকে। দেখানো হবে প্রয়াত এই নির্মাতার ‘মাটির ময়না’, ‘নরসুন্দর’, ‘মুক্তির কথা’, ‘মুক্তির গান’, ‘অর্ন্তযাত্রা’, ‘রানওয়ে’, ‘আদমসুরত’ ইত্যাদি চলচ্চিত্রগুলো।
২৩-২৮ ফেব্রুয়ারি প্রতিদিন সকাল ১০টা ৩০ মিনিট থেকে অন্তত চারটি চলচ্চিত্র প্রর্দশিত হবে।
উৎসবের বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে থাকছে চাকমা ভাষার চলচ্চিত্র ‘আমার সাইকেল’ ও ‘কর্ণফুলীর কান্না’।
এছাড়া সত্যজিৎ রায়ের ‘পরশপাথর’, জহির রায়হানের ‘টাকা আনা পাই’, ঋত্বিক ঘটকের ‘অযান্ত্রিক’, মৃণাল সেনের ‘পদাতিক’, তোজাম্মেল হক বকুলের ‘বেদের মেয়ে জোসনা’, ইফতেখার চৌধুরীর ‘অগ্নি’, কৌশিক গাঙ্গুলীর ‘অপুর পাঁচালী’ ইত্যাদি চলচ্চিত্রগুলো রয়েছে প্রর্দশনের তালিকায়।
ভাষা আন্দোলনে শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে উৎসবটি আয়োজন করা হয় প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে। গত তিন বছর ধরে ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহে শুরু হয় এ উৎসব।
সিফাত আরও বলেন, “আমরা ভাষা শহীদদের স্মৃতিকাতর দিনকে আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করছি কয়েক বছর ধরে। বাংলাদেশের জাতিগোষ্ঠি চাকমাদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রয়েছে, তা তুলে ধরতেই এবারে চাকমা ভাষার দুটি চলচ্চিত্র দেখান হবে।”
উৎসবের মিডিয়া পার্টনার বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন নিউজ পোর্টাল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।
আরও সহযোগিতা করছে, জাজ মাল্টিমিডিয়া, দৈনিক সমকাল, চ্যানেল আই এবং প্রাণ গ্রুপ।