মঙ্গলবাব দুপুরে মাগুরা সদর হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, আগে নাশকতা বন্ধ, পরে সংলাপ।
“সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও পেট্রোল বোমা নিক্ষেপকারীদের কাছে রাষ্ট্র পরাজিত হতে পারে না, যে কারণে নাশকতা বন্ধ না করে সংলাপ হলে সন্ত্রাসীদের কাছে মাথা নত করা হবে।”
পেট্রোল বোমা মেরে আগুনে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করা মানবাধিকারের চরম লংঘন। বর্তমানে দেশে যা চলছে তা রাজনীতির নামে ব্যভিচার বলে মনে করেন তিনি।
রাষ্ট্রের পাশাপাশি এ হুমকিকে মোকাবেলায় দেশের সুস্থ চিন্তার মানুষকে একত্রিত হওয়া এবং জনগণকে এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
সরকার অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের চিহ্নিত করে দ্রুত বিচার সম্পন্ন করবে বলে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, তা না হলে দেশে সুস্থ চিন্তা বাধাগ্রস্ত হবে।
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন মাগুরার জেলা প্রশাসক মুহা. মাহাবুবর রহমান, এসপি জেহাদুল কবির, জেলা বিএমএ সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুণ্ডু প্রমুখ।