এর মধ্যে প্রাথমিকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ লাখ ২৪ হাজার ৪১১ জন। আর ইবতেদায়ীতে ৬ হাজার ৫৪১ জন।
গত বছর প্রাথমিক সমাপনীতে ৯৮ দশমিক ৫৮ শতাংশ এবং ইবতেদায়ীতে ৯৫ দশমিক ৮ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছিল।
আর প্রাথমিকে ২ লাখ ৪০ হাজার ৯৬১ জন এবং ইবতেদায়ীতে ৭ হাজার ২৫৩ জন পূর্ণাঙ্গ জিপিএ পেয়েছিল।
এবার প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষা হয় ২৩ থেকে ৩০ নভেম্বর। ৩০ লাখ ৯৪ হাজার ২৬৫ শিক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেয়।
এর মধ্যে পঞ্চম শ্রেণির ২৭ লাখ ৮৮ হাজার ৫৪৪ জন এবং মাদ্রাসার তিন লাখ পাঁচ হাজার ৭২১ জন পরীক্ষার্থী।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে মঙ্গলবার সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে পরীক্ষার ফলের অনুলিপি তুলে দেন।
বেলা সাড়ে ১২টায় আলাদা সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষার ফলাফলের বিস্তারিত তুলে ধরবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী।
সংবাদ সম্মেলনের পরপরই শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট থেকে ফল জানতে পারবেন। এছাড়া মোবাইল থেকে এসএমএস করেও ফল জানা যাবে।
ফল জানা যাবে মোবাইলে
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (www.dpe.gov.bd) এবং টেলিটকের ওয়েবসাইট (http://dpe.teletalk.com.bd) থেকে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী সমাপনীর ফল জানা যাবে।
এছাড়া যে কোনো মোবাইল ফোন থেকে DPE লিখে স্পেস দিয়ে থানা/উপজেলার কোড নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০১৪ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়েও ফল জানা যাবে।
ইবতেদায়ীর ফল পেতে EBT লিখে স্পেস দিয়ে থানা/উপজেলার কোড নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০১৪ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে।
এই এসএমএস লেখার সময় সরকারি অথবা রেজিস্ট্রার্ড বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের EMIS কোড নম্বরের প্রথম পাঁচ সংখ্যা উপজেলা/থানা কোড হিসেবে ব্যবহার করতে হবে; যা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট, সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস, উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিস ও প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে জানা যাবে।