স্বজনদের খোঁজ না পাওয়ায় অন্যান্য পরিচয়হীন লাশের মতো তার মৃতদেহও আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে দাফন করা হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
পুলিশ বলছে, আনুমানিক তেইশ বছর বয়সী ওই তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
গত ১২ ডিসেম্বর রাতে দেড়টার দিকে নিকুঞ্জের তিন নম্বর রোডে একটি প্লটের সামনে রাস্তা থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তার পরনে ছিল চেক সালোয়ার কামিজ।
খিলক্ষেত থানার ওসি নজরুল ইসলাম বৃহস্পতিবার রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “গত সাতদিনে ওই তরুণীর খোঁজে কেউ আসেনি। ওই ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। তবে পুলিশ তদন্ত করে জড়িত কাউকে চিহ্নিত করতে পারেনি।”
পুলিশের ধারণা, আশপাশের কোনো স্থানে হত্যার পর রাস্তার ওপর ওই তরুণীর লাশ ফেলে যায় খুনিরা।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গের কর্মকর্তারা জানান, তারা আরো দুই এক দিন দেখবেন। তার মধ্যে লাশের খোঁজে কেউ না এলে আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলামকে দাফনের দায়িত্ব দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খিলক্ষেতের ওসি বলেন, “এ ছাড়াতো আর উপায় নেই। তবে আমরা ছবিসহ প্রয়োজনীয় তথ্য রেখেছি, যাতে তার স্বজনরা এলে সনাক্ত করতে পারে।”