এ কারণে লালচে হয়ে যাচ্ছে ধানের গাছ। কৃষকরা ব্যাপকভাবে কীটনাশক স্প্রে করছে। কিন্তু তাতে আশানুরুপ ফল পাওয়া যাচ্ছে না।
দিনাজপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক নিখিল চন্দ্র বিশ্বাস আমন ক্ষেতে কারেন্ট পোকা আক্রমণের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বলে দাবি করেন তিনি।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, কৃষি অফিসের পরামর্শ না নিয়ে অনিয়মিত এবং অতিমাত্রায় কীটনাশক প্রয়োগ করে অনেক কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
কীভাবে এবং কী পরিমাণে কীটনাশক স্প্রে করবে কৃষকরা সঠিকভাবে জান না। কীটনাশক স্প্রে করার সময় গাছের গোড়ায় স্প্রে না করে উপরে স্প্রে করলে পোকা থেকে যায়।
দিনাজপুর সদর, বোচাগঞ্জ, চিরিরবন্দর ও বিরল উপজেলায় পোকার আক্রমণ কিছুটা বেশি।
তবে আক্রান্ত এলাকায় পোকা দমনে কৃষি কর্মকর্তরা সার্বক্ষণিক কাজ করছেন এবং পোকার আক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে তিনি জানান।