দুজনকে রাত ১০টা দিকে মিটফোর্ড হাসপাতালে নেওয়া হলে আলমগীরকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আব্দুর রশিদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, প্রথমে সাগরকে হাসপাতালে আসা হয়। এর কিছু সময় পরই আলমগীরকে আনা হয়।
আলমগীরের বাম উরুতে ছুরিকাঘাতের একাধিক জখম রয়েছে এবং পথে তার প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছিল বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
আলমগীরকে হাসপাতালে নিয়ে আসা একটি শিশু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলে, “কেসি ডকের কাছে রক্তাক্ত আলমগীরকে পড়ে থাকতে দেখে কয়েকজন লোক গাড়িতে উঠিয়ে তার সঙ্গে আমাকে হাসপাতালে পাঠায়।”
জীবিত থাকায় অবস্থায় আলমগীর শুধু নিজের নাম বলতে পেরেছিল বলে জানায় শিশুটি।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসি জামাল উদ্দিন মীর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে কিছু পায়নি। আর আলমগীরের কোনও স্বজনও পাওয়া যাচ্ছে না।
দুই পক্ষের মারামারি না দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে আলমগীর মারা গেছেন, তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে বলে জানান ওসি।
ময়নাতদন্তের জন্য লাশ স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মর্গে রয়েছে।