রোববার দুপুরে মন্ত্রী ঈদে ঘরমুখো ট্রেন যাত্রীদের খোঁজ-খবর নিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেল স্টেশনে আসেন।
মন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, “প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এই পরিবহনে যাত্রীসেবা বাড়াতে আমরা ইতোমধ্যে ৫৪০টি ইঞ্জিন এনেছি। ৭০টি ইঞ্জিনের টেন্ডার হয়েছে। ভারতের অর্থায়নে আরো ১২০টি কোচ বহরে যোগ হবে।”
এসব ইঞ্জিন ও কোচ রেলবহরে যুক্ত হলে আর কোনো সমস্যা থাকবে না বলে মন্তব্য করেন মন্ত্রী।
মন্ত্রী চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকা অভিমুখী মহানগর প্রভাতি ট্রেনের যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেন।
প্রায় দুই ঘণ্টা বিলম্বে আসা এ ট্রেনটির যাত্রীদের তিনি ট্রেন ধীরে চালানোর নির্দেশনার কথা অবহিত করেন।
জীর্ণশীর্ণ রেললাইনে ধীরে চলার জন্য রেলের চালকদের নির্দেশনা দেওয়া আছে। এতে ট্রেনগুলো কিছুটা বিলম্বে চলাচল করছে বলে তিনি যাত্রীদের জানান।
তিনি বলেন, বিএনপির শাসনামলে চারদলীয় জোট সরকার এক ইঞ্চি পরিমাণ রেলপথও মেরামত করেনি। ফলে এখন ট্রেনের শিডিউল ঠিক রাখা যাচ্ছে না।
এ সময় তার সাথে স্থানীয় সংসদ সদস্য উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীসহ অন্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।