বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের একজন সাবেক চেয়ারম্যান বলছেন, “পৃথিবীর কোথাও এতো ছোট্ট জায়গায় এত বিশ্ববিদ্যালয় নেই।”
ভাংচুরের খবর পেয়ে রায়গঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফিরোজ শাহ এবং ওসি আনিস আহম্মেদ ও জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের নেতারা সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি প্রফুল্ল চন্দ্র দাস বলেন, ভোরে ঘুম থেকে উঠে দেখেন প্রতিমাগুলোর বিভিন্ন অংশ মন্দিরের আশেপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। কোনটির শরীর থেকে হাত-পা ও মাথা ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে।
রায়গঞ্জ থানার ওসি আনিস আহম্মেদ জানান, মন্দিরের ছয়টি প্রতিমা ভাংচুর হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।