এরা হলেন চা দোকানি সুমন মল্লিক ও মুদি দোকানি সোবহান।
মাগুরা আদালত পুলিশের ইনসপেক্টর ফাউঝুল কবীর জানান, সোমবার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম ফারহা মামুন এ আদেশ দেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের ওসি ইমাউল হক গত ২৭ জুলাই আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের হেফাজতে (রিমান্ড) নেওয়ার আবেদন করেছিলেন বলে জানান ফাউঝুল।
আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত ২৩ জুলাই বিকালে মাগুরা শহরের দোয়ারপাড়ায় সাবেক ছাত্রলীগকর্মী কামরুল ভূইয়ার সঙ্গে সাবেক যুবলীগকর্মী মহম্মদ আলী ও আজিবরের সমর্থকদের সংঘর্ষ হয়।
এ সময় কামরুলের বড় ভাই বাচ্চু ভূঁইয়ার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী নাজমা বেগম (৩০) ও প্রতিবেশী মিরাজ হোসেন গুলিবিদ্ধ হন। কামরুলের চাচা আব্দুল মোমিন ভূঁইয়া গুলিতে নিহত হন।
ওই রাতেই মাগুরায় অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নাজমার গুলিবিদ্ধ শিশুটি ভূমিষ্ঠ হয়। দুই দিন পর তাকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়।
এ ঘটনায় নিহত মোমিনের ছেলে রুবেল ভূঁইয়া ২৬ জুলাই ১৬ জনকে আসামি করে মাগুরা সদর থানায় হত্যাসহ বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করেছেন।
এতে জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সেন সুমনকে করা হয়েছে হুকুমের আসামি।
এ মামলায় সেন সুমনসহ ছয় জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপর পাঁচজন হলেন নজরুল ইসলাম, সুমন মল্লিক, সোবহান, সাগর ও বাপ্পি।