ঘটনাটি ঘটেছে কলকাতায়। ভার্সা সাহু নামের এক নারী কয়েকসপ্তাহ ধরে অস্বস্তি এবং শ্বাসকষ্টে ভোগার পর অবশেষে চিকিৎসকরা স্ক্রুটি বের করেছেন।
কর্মকর্তারা জানান, জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত জিকা ভাইরাসে সংক্রমণের হার প্রায় ৯৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
এ সময়ে ৭৯১১ জন জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। গত বছর একই সময়ে যে সংখ্যা ছিল ১৭০৫৩৫।
২০১৫ সালের মাঝামাঝিতে ব্রাজিলে জিকা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব হয়। ওই বছর নভেম্বরে দেশ জুড়ে জরুরি অবস্থা জারি করে ব্রাজিল সরকার।
২০১৬ সালে ব্রাজিল অলিম্পিকের সময় জরুরি অবস্থা সর্বোচ্চ অবস্থায় ছিল।
জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে মাঝারি জ্বর, মাথা ব্যাথা এবং শরীরে র্যাশ দেখা দেয়।
কিন্তু গর্ভবতী নারী জিকা ভাইরাসের আক্রান্ত হলে গর্ভের শিশুর মাইক্রোসেফালি (ছোট মাথা) হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায় বলে ধারণা বিজ্ঞানীদের।
গত বছর নভেম্বরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তাদের আন্তর্জাতিক জরুরি অবস্থা তুলে নেয়।