এ ফিচারে ব্রিটিশ গায়ক এড শিরানের মতো বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় শিল্পীদের হিট গানসহ আলুনার মতো স্থানীয় ব্রিটিশ শিল্পীদের গানের ভিডিও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

“সুইডেনের স্টকহোমভিত্তিক কোম্পানি স্পটিফাই বিশ্বের বৃহত্তম মিউজিক স্ট্রিমিং অ্যাপ। তদন্তের সময় তারা অন্তত ৬৫ বার ইউরোপীয় কমিশনের সঙ্গে দেখা করেছে।”

অ্যাপলের মিক্সড-রিয়ালিটি হেডসেটটি পরে ব্যবহারকারীরা জুম অ্যাপে প্রবেশ করতে পারবেন। এ ছাড়া, ভিশন প্রো’র ‘পারসোনা’ ফিচারকেও সমর্থন করবে অ্যাপটি।

“অ্যাপল আবারও দেখাল যে, তারা অ্যাপ স্টোরের আধিপত্য ধরে রাখার লক্ষ্যে গ্রাহক ও অ্যাপ নির্মাতাদের কাছ থেকে লভ্যাংশ তুলে নিতে একেবারেই ছাড় দেবে না।”

মিক্সড রিয়ালিটি হেডসেটে স্পটিফাই না থাকাটা বড় কিছু না হলেও নেটফ্লিক্স ও ইউটিউব অ্যাপের অনুপস্থিতি ব্যবহারকারীদের কাছে ডিভাইসের আকর্ষণ কমাবে।

একাধিকবার ছাঁটাই করার পরও স্পটিফাইয়ের কর্মী সংখ্যা ছিল প্রায় নয় হাজার। আর সাম্প্রতিক ছাঁটাইয়ের ঘোষণার পর আরও প্রায় দেড় হাজার কর্মী চাকরি হারাতে যাচ্ছেন।

এক দশক আগেই নিজস্ব গানের সুপারিশ তালিকার একাধিক অ্যালগরিদমে এআই ব্যবহার শুরু করেছিল স্পটিফাই। এ ছাড়া, পডকাস্ট ও অডিওবুকের মতো লাভজনক খাত থেকেও আয় বাড়ানোর উপায় খুঁজছে কোম্পানিটি।

তবে, এই বাড়তি আয় থেকে শিল্পীরা ভাগ পাবেন কি না, তা এখনও পরিষ্কার নয়। আগেও শিল্পীদের তুলনামূলক কম অর্থ দেওয়া নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছে কোম্পানিটি।