হাছান মাহমুদ বলছেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তার অত্যন্ত ‘আন্তরিক পরিবেশে খোলামেলা’ আলোচনা হয়েছে।

তর্কের খাতিরে ধরা যাক, হরতাল-অবরোধের মতো ভোঁতা কর্মসূচি ডেকে বিএনপি নিজেদের অজনপ্রিয় করে তুলছে এবং এতে আপাত বিজয় হয়েছে আওয়ামী লীগের। কিন্তু হরতাল-অবরোধ যত ভোঁতা অস্ত্রই হোক না, ভোঁতা অস্ত্রে পা কাটলে ...

“এই চরিত্র রূপায়নে ৩০ কেজি ওজন কমিয়েছি। কিন্তু সারাজীবনের জন্য বেশকিছু অভিজ্ঞতাও এসেছে ঝুলিতে।”

বাংলাদেশের রাজনীতির একটা গুরুত্বপূর্ণ পর্বে তিনি অলোকসামান্য আলোকবর্তিকা হাতে নিয়ে পথ হেঁটেছেন, আরেকটি পর্বে তাঁর পথপরিক্রমা অন্ধকারের মতোই অস্বচ্ছ, কূল-কিনারাহীন।

চুক্তি ভঙ্গের কারণে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হচ্ছে রাজকুমার সন্তোষীকে।

সন্ন্যাসীর উদাসীন ভক্তিভাব নয় বরং এক কর্মীর দৃঢ় প্রতিজ্ঞা, প্রজ্ঞা ফুটে ওঠে তার প্রতিটি বক্তৃতায়, লেখায়।

ব্রিটিশরা ভারত ছেড়ে যাবার তারিখ ঘোষণা করেছিল ১৯৪৮ সালের ৩০ জুন। কিন্তু তারা ১৯৪৭ সালেই ভারত ছেড়ে গেল কেন?