৪৬৩ বছর আগে এ মসজিদ নির্মাণ করেন মোগল বাদশাহ আকবরের ধাত্রী মাহাম আঙ্গা।
মসজিদ
“গ্রামবাসী যে যা পাইছে, তাই হাতে নিয়া বিলে নামছে। তারা খালি গায়ে ছিল, পরনে শুধু হাফপ্যান্ট ছিল। তাগো হাতে কোনো অস্ত্র দেখি নাই।”
ডাল কাটার সময় প্রথমে জিসান বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। তাকে বাঁচাতে গিয়ে রাহাতও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়।
মসজিদের তিনতলায় প্লাস্টারের করছিলেন। এ সময় বিদ্যুতের মেইন লাইন থেকে দুজন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন।
সংবাদ সম্মেলন করে তিন দশকের পুরনো মসজিদটির নাম বহাল রাখার দাবি করেছেন মসজিদ কমিটির নেতারা।
ঘটনাস্থল হালদওয়ানিতে ইন্টারনেট পরিষেবা পুরোপুরি বন্ধ রাখা হয়েছে এবং দাঙ্গাকারীদের দেখামাত্র গুলি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
হরিয়ানার নূহ এলাকার দাঙ্গার প্রভাব গুরুগ্রামে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও স্থানীয় এমপি ইন্দ্রজিৎ সিং।
সুরতহালে জলিলের পিঠে ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে বলে জানান এসআই।