আদালতে জমা দেওয়া নথিতে নিজেদের তালিকাভুক্ত সম্পদের পরিমাণ ১০ থেকে ৫০ কোটি ডলার বলে উল্লেখ করেছে সিঙ্গাপুরভিত্তিক কোম্পানিটি।

আশার কথা হলো ২০২০ সালের পরের বছরগুলোর তুলনায় এই প্রথম বেহাত হওয়া ক্রিপ্টো সম্পদের পরিমাণ কমেছে বলেছে সাইবার নিরাপত্তা কোম্পানিগুলো।

এ ছাড়া, ক্রিপ্টো ব্যবসা চালানোর জন্য বিভিন্ন ভিএএসপি’কে নাইজেরীয় সংস্থা এসইসি’র কাছ থেকে লাইসেন্স নেওয়ার শর্তও রয়েছে এ নীতিমালায়।

নীতিনির্ধারকরা ডিজিটাল মুদ্রার অংশ হতে পারেন, একে উন্নত করতে সাহায্য করতে পারেন, এমনকি এর বাইরেও থাকতে পারেন – তবে, এটি যে কোনোভাবেই হোক, আসছে।

কোনো ব্লকচেইন ব্রিজ একাধিক ক্রিপ্টো নেটওয়ার্কের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে দ্রুতগতিতে লেনদেন ঘটায়। এতদিন পর্যন্ত এই ব্রিজ প্রযুক্তি আক্রান্ত হওয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

ফেডজাই বলেছে তাদের প্রযুক্তি ন্যানো সেকেন্ডের মধ্যেই সন্দেহজনক লেনদেন চিহ্নিত করে ঠেকাতে পারে, পাশাপাশি পৃথক করতে পারে বৈধ লেনদেনকেও।

মামলায় মূল লক্ষ্যবস্তু বানানো হয় ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ জেমিনাইকে, যেটির মালিক ক্যামেরন ও টাইলার উইংকলভস এবং পরামর্শক কোম্পানি ‘আর্ন প্রোগ্রাম’।

আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা এড়াতে ক্রিপ্টো, ক্রেডিট কার্ড বা এ ধরনের ডিজিটাল পদ্ধতির ব্যবহার বাড়িয়েছে মুক্তিকামী সশস্ত্র দলটি।