অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে সক্ষমতায় ঘাটতি আছে, স্বীকার করছেন বিএফআইইউ প্রধান।

হুন্ডির সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা সন্দেহে ২১টি মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠান ও তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৯টি হিসাবের তথ্য সিআইডিতে পাঠানো হয়েছে।

নিশাত মুন্নার নেতৃত্বে এই চক্রের ৭-৮ জন সদস্য বিভিন্ন অনলাইন জুয়ার সাইটের প্রচার, অ্যাকাউন্ট খোলা, মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন, হুন্ডির মাধ্যমে দেশের বাইরে অর্থ পাঠিয়ে আসছিল।

তারা মেল বেট, ওয়ান এক্স বেট ও বেট উইনার নামের বেটিং বা জুয়ার সাইট পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত বলে পুলিশের কাছে তথ্য ছিল।

অনলাইনে বিপুল পরিমাণ অর্থের লেনদেন হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানায় সিআইডি।

ছেলেরা জুয়ায় টাকা হারানোর পর ওমর ও মিরাজ জুয়ার আড্ডায় চড়াও হন; এরপর দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়।

দুই ধারায় তাকে চার বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

চক্রটি অনলাইনে জুয়ার সফটওয়্যার বিক্রির সঙ্গে জড়িত বলে দাবি পুলিশের।