রাফিয়ার শরীরের ১২ শতাংশ পোড়া আছে, জানান চিকিৎসক।

দগ্ধদের মধ্যে ১৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক; তাদের শরীরের ৫০ থেকে ৯০ শতাংশ পুড়ে গেছে।

“মারে মারছে, বাবারে লাথি দিয়ে ফেলে দিছে এর আগে। আজ মাদকের টাকার জন্য বাড়ির লোকজনকে ঘরে আটকে সিলিন্ডারের চাবি খুলে দিয়ে আগুন ধরিয়ে দিছে।”

পুলিশের ধারণা ইলেক্ট্রনিক কোনো ডিভাইস ল্যাপটপ বা মোবাইল থেকে এই বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। 

শিশুর দুধ গরম করার জন্য ম্যাচ দিয়ে চুলা জ্বালাতে গেলেই রান্নাঘরে আগুন ধরে যায়।

দেহের ২৫ শতাংশজুড়ে আগুনের ক্ষত নিয়ে পাঁচ দিন টিকে ছিল আফসানা।

এক আগুনে মা-বাবা দুজনকে হারাল দরিদ্র পরিবারের ৫ বছরের শিশুটি।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্ল্যাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন জানান, শ্বাসনালী পুড়ে যাওয়ায় সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক৷