১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ৫ মাঘ ১৪৩১
জে এন দীক্ষিত লিখে গেছেন, পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের যৌথ কমান্ডের বাংলাদেশের সেনাপতি এমএজি ওসমানীকে উপস্থিত করতে না পারাটা ছিল ভারতীয় কর্তৃপক্ষের ‘দুর্ভাগ্যজনক স্খলন’।
"মুক্তিযুদ্ধের যে আত্মত্যাগ এবং বীরত্বগাথা, তা থেকে মানুষকে কী করে আরো জাগ্রত করা যায়, তার জন্যই এ অনুষ্ঠান।”
তাদের পরনে ছিল লাল-সবুজ, হাতে ছিল ফুল, আর হৃদয়ে বাংলাদেশ।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধান বিচারপতি ও সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিরা মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
মুক্তিযোদ্ধা, কবি, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও সংশ্লিষ্টদের দাবি, চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারটি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য উন্মুক্ত করা হোক।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের মানুষের মুখে সত্যিকারের বিজয়ের হাসি ফুটে উঠেছে বলে মনে করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা।
শোভাযাত্রার ব্যানারে লেখা ছিল 'আজাদী-৪৭, মুক্তিযুদ্ধ-৭১, স্বাধীনতা-২৪'।
তিনি বলেছেন, ভোট কবে হবে তা নির্ভর করবে রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে কতটা সংস্কার করে নির্বাচনে যাওয়া হবে, তার ওপর।