২১ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির একটি লিখিত বক্তব্য পাঠের মাধ্যমে বিদায় অনুষ্ঠান শুরু হয়।
বিমান হামলায় হিজবুল্লাহর নির্বাহী কাউন্সিলের প্রধান ও নাসরাল্লাহার মামাতো ভাই সাফিয়েদ্দিন নিহত হয়েছেন বলে দাবি ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের।
কেবল ইসরায়েলের ওপর পাল্টা আঘাত নয়, তাদের সমর্থক যেকোনো দেশের স্বার্থকেই নিশানা করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে তেহরান।
পার্লামেন্টের কাছে বাশুরা এলাকার একটি ভবনকে লক্ষ্যস্থল করা হয়। এই ভবনটি হিজবুল্লাহর ইসলামিক স্বাস্থ্য সংস্থার মালিকানাধীন।
হামলার জন্য ইরানকে ‘গুরুতর পরিণতির’ মুখোমুখি করা নিশ্চিত করতে মিত্র ইসরায়েলের সঙ্গে কাজ করার কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
ইসরায়েল জানিয়েছে, তাদের এফ-১৫আই যুদ্ধবিমানগুলো বৈরুতে হিজবুল্লাহর ভূগর্ভস্থ সদরদপ্তরে ডজন ডজন বাংকার বিধ্বংসী বোমা ফেলে।
“সম্ভবত গোষ্ঠীটি অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে এবং স্বল্পমেয়াদে তাদের রাজনৈতিক ও সামরিক কৌশলে পরিবর্তন আসবে,” বলছেন এক নিরাপত্তা বিশ্লেষক।
একই ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর নেতা নাসরাল্লাহ সঙ্গে ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের ডেপুটি কমান্ডার আব্বাস নিলফোরৌশনও নিহত হয়েছেন।