১৭ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১
সুন্দরবনে মূলত মায়া ও চিত্রা নামের দুই প্রজাতির হরিণের দেখা যায়। এরমধ্যে চিত্রা হরিণের সংখ্যাই বেশি।
“ডাক দিলেই সে আমাকে চেনে। তার নাম জাম্বু। কুকুরের ছানার মতো ছিল; এখন তো অনেক বড় হয়েছে।”
“হরিণের কলিজা কেরোসিন দিয়ে মাটি চাপা দেওয়া হয়।”
বিনোদন নিতে আসা নতুন নতুন মানুষের মুখোমুখি হওয়া এবং খাঁচার নিশ্চল জীবন চিড়িয়াখানার বেশিরভাগ প্রাণীকে ‘আচরণগত বৈকল্যে’ ভোগাচ্ছে।
গারো পাহাড়ের বন থেকে আসা হরিণটিকে তাড়া করে স্থানীয় কয়েক যুবক আটক করে।
বন্যপ্রাণীর মৃতদেহের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও আশঙ্কা করছে বনবিভাগ।
এর পাশাপাশি ১৮টি জীবিত হরিণ এবং একটি জীবিত অজগর সাপ উদ্ধার করে বনে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া আরও আটটি হরিণকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।