১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২
ভারত থেকে স্থলপথে কম দামে সুতা আসায় দেশীয় বস্ত্রকলগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে অভিযোগ করে আসছিল বিটিএমএ।
“আমার মনে হয়, কূটনৈতিক উদ্যোগ দরকার সরকারের পক্ষ থেকে,’’ বলেন এক রপ্তানিকারক।
“এই বন্দর দিয়ে প্রতিদিন ৫০ থেকে ৭০ ট্রাকে বিভিন্ন ধরনের ফল আমদানি হত। অতিরিক্ত শুল্কারোপ করার পর সেটি ২০ থেকে ২২ ট্রাকে এসে দাঁড়িয়েছে।”
বাংলাদেশ থেকে ভারত-নেপালে পাট, ওষুধ, প্রাণ ও ওয়ালটনের পণ্য, জুস, মোটরসাইকেল, ব্যাটারি রপ্তানি হচ্ছে বলে জানান বাংলাবান্ধা ল্যান্ডপোর্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপক।
বেনাপোল স্থলবন্দরে প্রয়োজনের তুলনায় ক্রেন অনেক কম। পণ্য ‘লোড-আনলোডে’ সমস্যার কথা বলছেন ব্যবসায়ীরা।
“সরকার পরিবর্তনের পর সবকিছু নতুনভাবে করতে হচ্ছে,” বলেন তিনি।
ভারত থেকে প্রতিটি ডিম কেনা হয়েছে পাঁচ টাকা ৭০ পয়সা দরে। শুল্ক পরিশোধ করতে হচ্ছে এক টাকা ৮৩ পয়সা (অন্যান্য খরচসহ)।
বেনাপোল কাস্টমস হাউজ ও বন্দরে মালামাল উঠানামাসহ খালাস প্রক্রিয়া ও দুই দেশের মধ্যে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে।