০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৬ মাঘ ১৪৩১
“এই বন্দর দিয়ে প্রতিদিন ৫০ থেকে ৭০ ট্রাকে বিভিন্ন ধরনের ফল আমদানি হত। অতিরিক্ত শুল্কারোপ করার পর সেটি ২০ থেকে ২২ ট্রাকে এসে দাঁড়িয়েছে।”
বাংলাদেশ থেকে ভারত-নেপালে পাট, ওষুধ, প্রাণ ও ওয়ালটনের পণ্য, জুস, মোটরসাইকেল, ব্যাটারি রপ্তানি হচ্ছে বলে জানান বাংলাবান্ধা ল্যান্ডপোর্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপক।
বেনাপোল স্থলবন্দরে প্রয়োজনের তুলনায় ক্রেন অনেক কম। পণ্য ‘লোড-আনলোডে’ সমস্যার কথা বলছেন ব্যবসায়ীরা।
“সরকার পরিবর্তনের পর সবকিছু নতুনভাবে করতে হচ্ছে,” বলেন তিনি।
ভারত থেকে প্রতিটি ডিম কেনা হয়েছে পাঁচ টাকা ৭০ পয়সা দরে। শুল্ক পরিশোধ করতে হচ্ছে এক টাকা ৮৩ পয়সা (অন্যান্য খরচসহ)।
বেনাপোল কাস্টমস হাউজ ও বন্দরে মালামাল উঠানামাসহ খালাস প্রক্রিয়া ও দুই দেশের মধ্যে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে।
“আমি প্রস্তাব রাখব, এটাকে নৌ মন্ত্রণালয় না রেখে জাহাজ ও বন্দর মন্ত্রণালয় যেন রাখেন,” বলেন তিনি।
বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট দিয়ে যাত্রী পারাপার ও বন্দরের কাজকর্ম স্বাভাবিক রয়েছে।