১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
এক মাসের ব্যবধানে বিল ও বন্ডে সুদহার কমেছে ১০৭ থেকে ১৮১ বেসিস পয়েন্ট পর্যন্ত।
সর্বোচ্চ সুদাহার ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক, যা কার্যকর হবে জানুয়ারি থেকে।
“বন্যার প্রভাবটা কি আমাদের পড়বে না? অবশ্যই পড়বে এবং পড়েছে”, মূল্যস্ফীতির বিষয়ে বলেন আহসান মনসুর।
“পলিসিগুলো বাস্তবায়নের সময়টা দিতে হবে। এটা দুই তিন মাসের ব্যাপার নয়”, বলেন তিনি।
ব্যাংকে টাকা রাখা বা সঞ্চয়পত্র কেনার চেয়ে এখন সরকারি এই বিলে বিনিয়োগ করা লাভজনক। এখানে বিনিয়োগের কোনো ঊর্ধ্বসীমা নেই।
“উৎপাদনের খরচ বাড়ছে। গ্যাসের সরবরাহ নাই, উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে৷ এর সাথে যুক্ত হয়েছে ইন্টারেস্ট রেট। প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এই অনিশ্চয়তা থাকলে কেউ ব্যবসায় আসবে না।”
এক বছর আগের সর্বোচ্চ ৯ শতাংশে থাকা ঋণের সুদের হার পৌঁছে গেছে ১৪ শতাংশে।
“বাংলাদেশ ব্যাংক ছাড় দেওয়ার কারণেই এসব ঘটনা ঘটেছে; পুরো ব্যাংকিং খাতকে বিপদে ফেলেছে,” বলেন তিনি।