২৩ মার্চ ২০২৫, ৮ চৈত্র ১৪৩১
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
সর্বোচ্চ আদালতের এই রায়ের ফলে দেড় যুগ পর সরকারি চাকরিতে যোগ দেওয়ার সুযোগ পেতে যাচ্ছেন আইনি লড়াই চালিয়ে আসা এই চাকরিপ্রত্যাশীরা।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৫ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ বুধবার এ দিন ধার্য করে।
নতুন বিধিমালাটি ‘প্রার্থীবান্ধব’ করা হয়েছে।
চলমান কোটা পদ্ধতি স্থগিত করে, তা কীভাবে ভারসাম্যপূর্ণভাবে প্রয়োগ করা যায়, সে ব্যবস্থা নিতে গত জুলাই মাসে সরকারের প্রতি নির্দেশনা দেওয়া হয় সর্বোচ্চ আদালতের পক্ষ থেকে।
“আমার পদোন্নতি হয় আমার ক্যাডার সার্ভিসের লোক দেবে, নয়তো তৃতীয় কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাদের এবং আমাদের পদোন্নতি দেবে।”
"গেজেট থেকে বাদ দেওয়ায় আমাদের ২২২ জন প্রার্থী এবং তাদের ওপর নির্ভরশীল পরিবার সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছে।”
এছাড়া সব গ্রেডে অনগ্রসর নাগরিকদের জন্য নিয়োগ পরীক্ষার ফি ৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।