১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২
বাঙালির বাইরে অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীকে তুলে ধরতে ‘আদিবাসী’ অভিধাটি তার সংজ্ঞাসহ সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা দরকার বলে মনে করে দলটি।
এই ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো যেত, স্বচ্ছতা ও দক্ষতার সঙ্গে প্রান্তিক মানুষের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করা যেত। কিন্তু এক ঝটকায় বাতিল করে দেওয়া মানে তাদের অস্তিত্বকেই অস্বীকার করা।
প্রতিটি ‘হ্যাঁ-না’ বা গণভোটের ফলাফলই নিরঙ্কুশভাবে সরকারের পক্ষে গেছে। সরকার যে ফলাফল চেয়েছে, গণভোটের ফলাফলে তার কোনো ব্যতিক্রম হয়নি।
দক্ষিণ কোরিয়ায় নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গেই সংবিধান সংশোধন নিয়ে গণভোট করারও প্রস্তাব দিয়েছেন স্পিকার উ ওন-শিক।
সেকেন্ড রিপাবলিক ও গণপরিষদ নির্বাচন ইস্যুতেও রাজনৈতিক ঐকমত্যের সম্ভাবনা কম এবং যদি এই ইস্যুতে ঐকমত্য গড়ে না ওঠে, তাহলে নতুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে অপরাপর দলগুলোর বিরোধ তৈরি হবে কি না এবং সেই বিরোধ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করবে কি না কিংবা নির্বাচনি প্রক্রিয়াটি আরও দীর্ঘায়িত করবে কি না— সেই সব ভাববার অবকাশ রয়েছে।
”সংস্কারের প্রয়োজন আছে, সংস্কার বিবেচনাযোগ্য। বিস্তর আলোচনার পর যদি ঐকমত্য হয়, তখন সংবিধান সংশোধন করা যায়,” বলেন তিনি।
মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক সম্মেলনে মন্ত্রণালয়ের কার্য অধিবেশনের পরে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছিলেন আইন উপদেষ্টা।
বিগত সরকার প্রশাসনকে জনগণের ‘প্রতিপক্ষ হিসেবে ব্যবহার করেছে’।