২১ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
“আগে আইনে ছিল ‘সশস্ত্র বাহিনীর’ কথা, এখন বলা হয়েছে ‘শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য’; এর মধ্যে রয়েছে তিন বাহিনী, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি এবং যেকোনো গোয়েন্দা সংস্থাসহ আনসার বাহিনী।”
আইন সংশোধনের খসড়ায় অপরাধী সংগঠনকে ১০ বছরের জন্য নিষিদ্ধের প্রস্তাব করা হয়েছিল।
“ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবক সকলকে নিরাপদে ঘরে ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে”, বলা হয় সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে।
কর্মসূচি ঘিরে ওই এলাকায় বিপুল পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। তবে পরিস্থিতি সকাল থেকে শান্ত আছে।
গত ১৬ থেকে ২১ জুলাইয়ের ঘটনা তদন্ত করে কমিশনকে ৪৫ কর্মদিবসের মধ্যে সরকারের কাছে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
গুরুতর আহতদের বক্তব্য শুনে সরকার প্রধানকে আবেগাপ্লুত হতেও দেখা যায়।
“স্থাপনা যে ধ্বংস করেছে সেগুলো তো পুনর্গঠন করা যাবে, কিন্তু যে প্রাণগুলো ঝরে গেল সেগুলো তো আমরা আর ফিরে পাব না।”