২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২
"সরকার সবার স্বার্থকে নিশ্চিত করতে পারলে কোনো পক্ষেরই সমস্যা হওয়ার কথা না,” বলেন একজন উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী নেতা।
কমিশন প্রধান বলেন, দেশে আট কোটি শ্রমজীবী মানুষ আছেন। তার মধ্যে বেশিরভাগেরই আইনি সুরক্ষা নেই।
গাজীপুরের পোশাক কারখানা টিএনজেডের চারটি কারখানা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথাও বলেন তিনি।
“সরকার আগাম প্রস্তুতি নিয়ে ব্যাংকগুলোকে প্রণোদনার অর্থ ছাড় করতে নির্দেশ দিয়েছিল,” বিজিএমইএ প্রশাসক আনোয়ার হোসেন।
সহজ সমাধান হলো প্রতিটি রুটে ট্রেন ও বগির সংখ্যা বাড়ানো; ট্রেনের গতি বাড়িয়ে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে দ্রুত যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দেয়া; রেলপথ নির্বিঘ্ন রাখা এবং সময়মতো প্রতিটি ট্রেনে ছাড়ার ব্যবস্থা করা।
পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে মালিকের সঙ্গে আলোচনা করে পাওনা পরিশোধের আশ্বাস দিলে শ্রমিকরা অবরোধ তুলে নেন। তবে পরে কারখানার মালিক পক্ষের কাউকে পাওয়া যায়নি, বলেন মহানগর পুলিশের গাছা জোনের সহকারী কমিশনার।
বেতন বাড়ানো ছাড়া তাদের আরও ছয়টি দাবির কথা জানান শ্রমিকরা।
“যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পুলিশের দুর্বলতা ছিল। সেটা আমরা স্বীকার করছি”, বলেন তিনি।