১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
ঢাকার মূল সড়কগুলোতে রিকশা চলাচল ঠেকাতে ট্র্যাপার বসানো হলেও, তা কার্যকর হচ্ছে না খুব একটা। পুলিশের সামনে অনায়াসেই ফাঁদ পেরিয়ে যাচ্ছে রিকশা।
নীতিমালায় ‘যিনি চালক তিনি মালিক’ এ নীতিকে প্রাধান্য দেওয়া হবে বলে জানান ডিএমপি কমিশনার।
ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ হলে ‘কিস্তি পরিশোধ’ নিয়ে বিপদ দেখছেন চালক ও মালিকরা।
তিন চাকার এ বাহন বন্ধে হাই কোর্টের আদেশের পরদিন থেকে রাজধানীজুড়ে টানা বিক্ষোভ-অবরোধ করছেন চালকরা; আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে।
সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে ঢাকার বিভিন্ন এলাকার সড়কে নেমে বিক্ষোভের কারণে সৃষ্টি হয়েছে যানজট।
“একটা নীতিমালা করে লাইসেন্স দিয়ে, নিবন্ধন করে রুট পারমিট দিয়ে দিন। যখন লাইসেন্স আর রুট পারমিটের বিষয়টি আসবে তখনই নিরাপত্তার বিষয়টি চলে আসবে।”
এক দিকে ভুগিয়েছে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের আন্দোলন, অন্যদিকে প্যাডেলচালিত রিকশাচালকরাও সুযোগ বুঝে বাড়িয়ে দিয়েছেন ভাড়া।
“তাকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে রিকশা ছিনতাই করে নিয়ে যায়।”