০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২২ মাঘ ১৪৩১
একক মাস হিসেবে নভেম্বরে রাজস্ব আদায় আগের অর্থবছরের একই মাসের চেয়ে ৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ কমেছে।
গত অর্থবছর লক্ষ্য পূরণ না হওয়ায় নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ঋণ দাতা আন্তর্জাতিক সংস্থাটি।
অক্টোবরে রাজস্ব আদায় শূন্য দশমিক ৮৪ শতাংশ বাড়লেও নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির এ ধারা থেকে বেরিয়ে আসা যায়নি।
গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আদায় কমেছে ৬ শতাংশ। আগের বছর প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি ছিল ১৪ শতাংশের বেশি।
কর অব্যাহতির সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসা, রেমিট্যান্সে কর বসানো, বিভিন্ন ফান্ডে বিনিয়োগের বিপরীতে কর ছাড় কমানোর পরামর্শ আছে আন্তর্জাতিক ঋণদানকারী সংস্থাটির।
কর কর্মকতাদের উদ্দেশে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “করদাতাদের মনে যেন ভীতি তৈরি না হয়। তাদের প্রতি ন্যায়বিচার করবেন।”
সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে আয়কর ও ভ্রমণ কর খাতে।
শুল্কের কৌশলগত পরিকল্পনার নীতিবিষয়ক প্রকাশনা চলতি মাসের শেষ দিকে প্রকাশ করার আশা করছে এনবিআর।