১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২
মামা সেলিম মনিরের সহায়তায় জেসমিনকে গলা টিপে হত্যা করেন ফরহাদ। এরপর পাহাড়ের ঝোপের মধ্যে মরদেহ ফেলে তারা চলে যান।
২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল উপজেলার বার চান্দুরা গ্রামের ছাবু মিয়াকে হত্যা করে মরদেহ জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়।
পাঁচ আসামির মধ্যে দুজন খালাস পেয়েছেন।
বাসায় পড়াতে গিয়ে গৃহশিক্ষক শিশুটিকে ধর্ষণ করেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়।
২০২০ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি বাড়ির অদূরে মিলন মিয়ার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
২০০৭ সালের ১৮ অগাস্ট নীলফামারীতে স্ত্রীকে হত্যার পর থেকে আত্মগোপনে ছিলেন আসামি।
মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয় রায়ে।
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি দাবি করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।