২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
গ্রহটিতে একসময় কার্বন ডাই-অক্সাইডের ঘন বায়ুমণ্ডল ছিল, যা গ্রহটিকে উষ্ণ রাখা ও এর পৃষ্ঠে পানির অস্তিত্ব ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
মঙ্গল গ্রহে উচ্চ মাত্রার আয়নাইজিং বিকিরণ, চরম ঠাণ্ডা ও কার্বন ডাই অক্সাইডওয়ালা পাতলা বায়ুমণ্ডলের সংস্পর্শে আসার পরেও দুই প্রজাতির লাইকেন বেঁচে রয়েছে।
১২৩ মিটার উচ্চতার সবচেয়ে বড় রকেট স্টারশিপ মঙ্গল গ্রহে মানবঘাঁটি স্থাপনে মাস্কের উচ্চাভিলাসী কাঙ্ক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
রকেটটি নিয়ে তদন্ত চললেও স্পেসএক্সকে নিজেদের স্টারশিপ মিশন পরিচালনা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে মার্কিন ‘ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’ বা এফএএ।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মজা করে এর নাম দিয়েছেন, ‘প্ল্যানেট প্যারেড’। বলতে গেলে, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রায় পুরোটা সময় জুড়েই তাদের দেখা মিলবে।
বিজ্ঞানীরা এই প্রযুক্তির অনুপ্রেরণা পেয়েছেন সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় গাছ এবং ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে আলোকে রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তর থেকে।
এ বছর ভারতের স্পেস প্রোগ্রামের বাজেট ধরা হয়েছে ১৫৫ কোটি ডলার, যেখানে নাসার এ বছরের বাজেট আড়াই হাজার কোটি ডলার।
এ সবুজ দাগের সন্ধান মিলেছে মঙ্গলে থাকা নাসা’র পার্সিভ্যারেন্স রোভারের কাছ থেকে। ৫ সেন্টিমিটার আকারের এই সবুজ দাগকে পাথরের রঙের আকর্ষণীয় বিন্যাস হিসেবে বর্ণনা করেছে নাসা।