১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১
একক কোনো মহাকাশযান বা রোভারের ওপর নির্ভর করার পরিবর্তে ‘ভ্যামেক্স’ মিশনটি একঝাঁক রোবট ব্যবহার করবে, যা একসঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে।
ভবিষ্যতে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহে থাকা গভীর গুহা ও লাভার বিভিন্ন সুরঙ্গ খুঁজে পেতে রিচবট রোবটের বিশেষ ধরনের যান্ত্রিক নকশা ব্যবহারের সম্ভাবনা রয়েছে।
নাসার পারসিভ্যারেন্স রোভার শিলাটি এমন এক জায়গা থেকে সংগ্রহ করে যা এক সময় ছিল মঙ্গলের নদী উপত্যকা। অনেক আগে পানির প্রবাহ তৈরি করেছিল উপত্যকাটি।
দীর্ঘদিন ধরেই বিজ্ঞানীদের অনুমান, বৃহস্পতি ও মঙ্গল গ্রহের মাঝখানে থাকা গ্রহাণু বেল্টে যেসব গ্রহাণুর অবস্থান, সেগুলোতে বরফ থাকতে পারে।
পৃথিবীর কেবল ৩৮ শতাংশ মঙ্গলের মাধ্যাকর্ষণ, যা ভ্রূণ বা ভ্রূণের বিকাশে প্রভাব ফেলতে পারে এবং এটি একটি শিশুর বৃদ্ধিকেও প্রভাবিত করতে পারে।
গত বছরের ২৫ জুন শুরু হওয়া নাসার ‘ক্রু হেলথ অ্যান্ড পারফরম্যান্স এক্সপ্লোরেশন অ্যানালগ (সিএইচএপিইএ)’ মিশনে ছিলেন এ চারজন স্বেচ্ছাসেবীরা।
মঙ্গল গ্রহ থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন অনুসন্ধান ভবিষ্যতে সেখানে রোবট এমনকি মানুষ পাঠানোর নানা মিশনের সুরক্ষার কাজকেও প্রভাবিত করতে পারে।
এর আগে ‘মাউন্ট ওয়াশবার্ন’ নামের একটি জায়গা খুঁজে পেয়েছিল রোভারটি, যেখানে বেশ কয়েক ধরনের চমকপ্রদ পাথর নিয়ে গবেষণা করেছে যানটি।