১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২
“প্রতিটি উল্কাপিণ্ডের পতন আমাদের একটি নতুন সূত্র দিয়েছে এবং এখন আমরা আরও বড় ছবিটি দেখতে শুরু করেছি।”
এসব গ্রহ দেখার সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার সূর্যাস্তের ঠিক পরেই।
মঙ্গলের আকাশে ভেসে বেড়ানো সূক্ষ্ম ও জ্বলজ্বলে মেঘ। এর মধ্যে কিছু মেঘে রংধনুর মতো ইরিডিসেন্সও দেখা গিয়েছে, যা পৃথিবীতে দেখা ‘মাদার অফ পার্ল’ মেঘের মতোই।
টাইটানের বায়ুমণ্ডলে ৯৫ শতাংশই নাইট্রোজেন আর বাকি পাঁচ শতাংশ মিথেন দিয়ে গঠিত। পৃথিবীর চেয়ে এর বায়ুমণ্ডল প্রায় দেড় গুণ ঘন।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মজা করে এর নাম দিয়েছেন, ‘প্ল্যানেট প্যারেড’। বলতে গেলে, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রায় পুরোটা সময় জুড়েই তাদের দেখা মিলবে।
সবচেয়ে বড় খবরগুলোর মধ্যে ছিল মহাকাশ ভ্রমণকে সাশ্রয়ী ও সহজ করা, যেখানে বড় পদক্ষেপ হচ্ছে স্পেসএক্স-এর তৈরি স্টারশিপ রকেট।
মানুষকে মঙ্গল গ্রহে পৌঁছাতে সহায়তা করার জন্য চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ঘাঁটি নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে নাসা।
পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদ বা মঙ্গল গ্রহে কখনও যদি গাছ লাগানো সম্ভব হয় তবে ভবিষ্যতে মহাকাশে বসতি নির্মাণের জন্যও করা যেতে পারে কাঠের ব্যবহার।