০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৪ মাঘ ১৪৩১
টাইটানের বায়ুমণ্ডলে ৯৫ শতাংশই নাইট্রোজেন আর বাকি পাঁচ শতাংশ মিথেন দিয়ে গঠিত। পৃথিবীর চেয়ে এর বায়ুমণ্ডল প্রায় দেড় গুণ ঘন।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মজা করে এর নাম দিয়েছেন, ‘প্ল্যানেট প্যারেড’। বলতে গেলে, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রায় পুরোটা সময় জুড়েই তাদের দেখা মিলবে।
সবচেয়ে বড় খবরগুলোর মধ্যে ছিল মহাকাশ ভ্রমণকে সাশ্রয়ী ও সহজ করা, যেখানে বড় পদক্ষেপ হচ্ছে স্পেসএক্স-এর তৈরি স্টারশিপ রকেট।
মানুষকে মঙ্গল গ্রহে পৌঁছাতে সহায়তা করার জন্য চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ঘাঁটি নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে নাসা।
পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদ বা মঙ্গল গ্রহে কখনও যদি গাছ লাগানো সম্ভব হয় তবে ভবিষ্যতে মহাকাশে বসতি নির্মাণের জন্যও করা যেতে পারে কাঠের ব্যবহার।
একক কোনো মহাকাশযান বা রোভারের ওপর নির্ভর করার পরিবর্তে ‘ভ্যামেক্স’ মিশনটি একঝাঁক রোবট ব্যবহার করবে, যা একসঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে।
ভবিষ্যতে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহে থাকা গভীর গুহা ও লাভার বিভিন্ন সুরঙ্গ খুঁজে পেতে রিচবট রোবটের বিশেষ ধরনের যান্ত্রিক নকশা ব্যবহারের সম্ভাবনা রয়েছে।
নাসার পারসিভ্যারেন্স রোভার শিলাটি এমন এক জায়গা থেকে সংগ্রহ করে যা এক সময় ছিল মঙ্গলের নদী উপত্যকা। অনেক আগে পানির প্রবাহ তৈরি করেছিল উপত্যকাটি।