১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
এক্ষেত্রে ৫ শতাংশ হারে আগাম কর ছিল।
রোজায় যেসব পণ্যের চাহিদা লাফিয়ে বাড়তে দেখা যায়, সেগুলোর বাজার শান্ত রাখাটা সবসময়ই বড় চ্যালেঞ্জ। তাতে ভোজ্যতেল অবশ্যই পড়ে। রোজার আগ দিয়ে এর বাজারটাই এবার দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে অস্থির।
”তারপর কিছুটা পেনিকড বায়িং, কিছুটা মজুদ, কিছুটা ডিলার পর্যায়ের মজুদ,” বলেন তিনি।
সর্বশেষ ৯ ডিসেম্বর ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানো হয়। তখনো দাম বাড়ানোর আগ দিয়ে বাজার থেকে তেল উধাও হয়ে গিয়েছিল।
এর আগে রোজার সময় এ ধরনের ছাড় দেওয়া হয়েছিল।
এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় থেকে এনবিআরে প্রস্তাব বা সুপারিশ পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয় বৈঠকে। পরবর্তীতে এনবিআর করণীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
বিষাক্ত রাসায়নিক বহন করা ট্যাংকারগুলো ঠিকমত পরিষ্কর না করেই তাতে রান্নার তেল পরিবহণের অভিযোগ নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।