১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ৪ মাঘ ১৪৩১
জাপানের আবহাওয়া সংস্থা (জেএমএ) জানায়, মিয়াজাকি শহরের উপকূলীয় সাগরে উৎপত্তি হওয়া ভূমিকম্পটি প্রাথমিকভাবে ৬ দশমিক ৯ মাত্রার ছিল।
বিস্ময়করভাবে নির্ভুলতার সঙ্গে বড় ভূমিকম্পের কারণ এমন ছোট ভূ-কম্পনের পূর্বাভাস দিতে পারে এআইয়ের বিভিন্ন মেশিন লার্নিং মডেল।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থলে তাপমাত্রা মাইনাস ৮ সেন্টিগ্রেড ছিল। এই চরম আবহাওয়া পরিস্থিতি জীবিতদের জন্য অতিরিক্ত আরেকটি চাপ হয়ে এসেছে।
হিমালয় পর্বতমালার উত্তরাঞ্চলীয় প্রবেশপথ হিসেবে পরিচিত প্রত্যন্ত ডিংরি কাউন্টির সোগো শহরে ভূমিকম্পটির উৎপত্তি।
ঢাকা থেকে ৬১৮ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে তিব্বতের প্রত্যন্ত অঞ্চলে এই ভূমিকম্প হয়।
রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৪।
এদের দেখলে মনে হয়, ফুঁ দিলেই এগুলো উড়ে যাবে। গোটা বিশ্বে এমন হাজার হাজার ‘নিখুঁতভাবে ভারসাম্য ধরে রাখা পাথরের’ দেখা মেলে।