১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৬ ভাদ্র ১৪৩১
পরিত্যাক্ত ভবনের বিভিন্ন দরজা শনাক্ত করার উপর নজর দেবে এসব ড্রোন। কারণ, ভবনের করিডোরের পরিবর্তে ঘরের ভেতরেই গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুর থাকার সম্ভাবনা বেশি
ম্যান্টলের বিভিন্ন প্লামের মূল হতে পারে এইসব অঞ্চল, যা এই বড় আকারের ও নাছোড়বান্দা প্রকৃতির আগ্নেয়গিরি তৈরি করে।
রাশিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় উপদ্বীপ কামচাটকা ভূতাত্ত্বিকভাবে অত্যন্ত সক্রিয় প্রশান্ত মহাসাগরের ‘রিং অব ফায়ার’ বা আগ্নেয় মেখলার কাছে অবস্থিত।
৭.৫ থেকে ৮ তীব্রতার শক্তি নিয়ে আঘাত হানে ভূমিকম্পটি, যার প্রভাবে পদ্মা বা গঙ্গার মূল গতিপথ অনেক দূর সরে যায়।
ইরান দেশটির সীমা অনেকগুলো টেকটোনিক প্লেটে ছড়িয়ে থাকায় এটি একটি ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। এখানে প্রায়ই ভূমিকম্প হয়।
নতুন এ তত্ত্বটি সেই প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানায়, যেখানে ভূপৃষ্ঠে থাকা বিভিন্ন ‘ফল্ট লাইনের ঘর্ষণ’ ভূমিকম্পের প্রাথমিক কারণ হিসেবে বিবেচিত।
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির কোনো তথ্য তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়নি।
সিলেটে ৭ দশমিক ১ মাত্রার ভূকম্পন হলেই ধসে পড়তে পারে ঢাকার ৪০ হাজার ৯৩৫টি থেকে ৩ লাখ ১৪ হাজার ৭৪২টি ভবন, গবেষণায় এমন তথ্য পেয়েছে রাজউক।