১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৭ মাঘ ১৪৩১
গবেষকরা বলছেন, ডাইনোসরের পাশাপাশি আধুনিক পাখির অস্তিত্বের সবচেয়ে জোরালো প্রমাণ দিয়েছে এ জীবাশ্মটি।
“আমাদের আদি পূর্বপুরুষরা হয়তো আগেও পৃথিবীতে এ ধরনের পরিবর্তনের মধ্যদিয়ে গেছেন। যার প্রভাব সম্ভবত মানব বিবর্তন, এমনকি নিজস্ব জেনেটিক চেহারা গঠনের উপরও পড়েছিল।”
গোটা বিশ্বে বিপন্ন প্রজাতি প্রাণী সংরক্ষণের চেষ্টায় গুরুত্বপূর্ণ টুল হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে আইভিএফ পদ্ধতি।
গবেষকরা বলছেন, পাঁচ হাজার বছর পর মিশরে দাগওয়ালা এক হায়েনার খোঁজ মেলার বিষয়টি বন্যপ্রাণী গবেষণায় এক রোমাঞ্চকর ও অপ্রত্যাশিত মুহূর্ত।
প্রাচীন লাভার মাধ্যমে গঠিত চাঁদের অন্ধকার ও সমতল অঞ্চল ‘লুনার মারিয়া’, যার থেকে প্রমাণ মিলেছিল, কোটি কোটি বছর আগে সংকুচিত ও গুটিয়ে গেছে চাঁদ।
মহাসাগরের এ উষ্ণতা বেড়ে যাওয়াকে গরম পানি দিয়ে বাথটাব ভর্তি করার সঙ্গে তুলনা করেছেন এ গবেষকরা।
টাইটানের বায়ুমণ্ডলে ৯৫ শতাংশই নাইট্রোজেন আর বাকি পাঁচ শতাংশ মিথেন দিয়ে গঠিত। পৃথিবীর চেয়ে এর বায়ুমণ্ডল প্রায় দেড় গুণ ঘন।
আধা কিলোমিটার আকারের এ বেন্নু মূলত অনেক বড় আকারের গ্রহাণুর অংশ ছিল, যা অন্যান্য মহাকাশ শিলার মাধ্যমে আঘাত পেয়ে ছিটকে গেছে।