১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
সরকারের উপদেষ্টা, রাজনীতিবিদ, সামরিক ও সরকারি কর্মকর্তা, কূটনীতিক ও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ এতে অংশ নেন।
মুক্তিযুদ্ধে বীরশ্রেষ্ঠদের অবদান স্মরণ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, তাদের অবদান জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
"রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর পদত্যাগ চেয়েছি আমরা। এ অবস্থায় তার অনুষ্ঠানে বিজয় উদযাপন করা গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ বলে আমরা মনে করছি।"
এর আগে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন বিএনপি চেয়ারপারসন; ছয় বছর পর তাকে দেখা যায় প্রকাশ্যে কোনো অনুষ্ঠানে।
দুই দেশের বাণিজ্য-বিনিয়োগ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের সফরের ওপর গুরুত্বারোপ করেন রাষ্ট্রপতি।
‘‘অফিস-আদালত সর্বত্রই দুঃশাসনের চিহ্ন রাখা উচিত নয়,” বলছেন তিনি।
“এটা আমাদের জন্য লজ্জার যে, আমরা ৫ অগাস্টের পর বঙ্গভবন থেকে তার ছবি সরাতে পারিনি। ক্ষমাপ্রার্থী। কিন্তু, জুলাইয়ের চেতনা বেঁচে থাকা পর্যন্ত তাকে আর কোথাও দেখা যাবে না।”
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বঙ্গভবনে নতুন তিন উপদেষ্টাকে শপথ পাঠ করান।