১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৭ মাঘ ১৪৩১
“…প্রকাশ্যে তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করার কৌশল গ্রহণ করলেও ভেতরে ভেতরে ছাত্রশিবির পূর্বসূরি ছাত্রসংঘের মতো মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের মনোভাবই তারা ধারণ করে।”
‘আদিবাসী’ শব্দযুক্ত চিত্রকর্ম বাদ দেওয়া ও হামলার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে এ প্রতিবাদ সমাবেশ হয়।
গণেশ বলেন, “স্বায়ত্তশাসিত একটি প্রতিষ্ঠানে পুলিশ কীভাবে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করতে পারে, তার জবাব দিতে হবে।”
আবু সাঈদের বীরত্ব অন্যদের মাঝেও অনুরণিত হলো। তারাও সাহসের সমাচার জানিয়ে মিছিলের সামনে এগিয়ে আসলেন প্রতিদিন, যতদিন স্বৈরাচারের বন্দুকের আওয়াজ স্তব্ধ না হলো।
শব্দদূষণের প্রতিবাদে ব্যতিক্রমী এ পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে শিক্ষার্থীদের ভাষ্য, একাধিকবার আশ্বাস দিয়েও উপাচার্য কোনো পদক্ষেপ নেননি।
গাজী টায়ারসে আগুন: প্রতিবেদনেও নিখোঁজ ১৮২, ‘ধামাচাপার’ অভিযোগ- প্রতিবেদনটি ২০ অক্টোবর প্রকাশিত হয়।
“এ ধরনের অযাচিত পদক্ষেপের পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে ত্বরিৎ পদক্ষেপ নিতে বাংলাদেশ সরকার মিয়ানমারকে আহ্বান জানিয়েছে।”
“যারা মাজার ভাঙচুর করছে তারা ইসলামপন্থি নয়, কারণ ইসলাম শান্তির প্রতীক।”