০৮ অক্টোবর ২০২৪, ২৩ আশ্বিন ১৪৩১
সূর্য প্রায় ১১ বছর দীর্ঘ চক্রের মধ্য দিয়ে যায়, যখন এর গতিবিধি বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি এর থেকে আলোচ্ছটা বিচ্ছিন্ন হয়ে মহাকাশে আছড়ে পড়ে।
গবেষকরা এখনও নিশ্চিত নন, তাপের কোন উৎস কোটি কোটি বছর ধরে চাঁদের এই স্তরটিকে গলিত রাখতে সহায়তা করেছে।
ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন হচ্ছে, মাইক্রোস্কোপিক বা ক্ষুদ্র আকারের উদ্ভিদ, যা সমুদ্রে ভাসমান অবস্থায় বাস করে এবং পৃথিবীর বাস্তুতন্ত্রের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
বর্তমানে বিভিন্ন মহাকাশযানের রকেট প্রপালশন সিস্টেমে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয় জেনন বা ক্রিপ্টনের মতো বিরল গ্যাস, যা পৃথিবীতে সহজে মিললেও মহাকাশে এসব উপাদান পাওয়া কঠিন।
গল্পটি শুরু হয়েছিল ‘অরডভিসিয়ান ইম্প্যাক্ট স্পাইক’ নামে পরিচিত এক যুগে, যখন পৃথিবীতে উল্কাপাতের আঘাত হানার মতো অভিজ্ঞতা অহরহই ঘটত।
আন্তঃনাক্ষত্রিক মেঘ বা ‘ইন্টারস্টেলার ক্লাউড’ গ্যাস ও ধূলিকণার এমন বিস্তীর্ণ অঞ্চল, যা কোনো ছায়াপথের ভেতরে বিভিন্ন তারার মাঝামাঝি থাকে।
২০২৪ পিটি৫’র প্রথম ধারণা মিলেছে গত মাসে, যখন বিজ্ঞানীরা ‘অ্যাস্টারয়েড টেরেস্ট্রিয়াল-ইম্প্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম’ টেলিস্কোপে এটি চিহ্নিত করেন। আর এর নামে ‘২০২৪’ রাখা হয়েছে এটি খুঁজে পাওয়ার বছরটি উল্লেখ করতে।
আগের প্রজন্মের তুলনায় বর্তমান সময়ের বিভিন্ন স্টারলিংক স্যাটেলাইট থেকে ৩০ গুণ বেশি শক্তিশালী সংকেত আসছে, যা রেডিও টেলিস্কোপের কাজে বাধা দিচ্ছে।