১০ মার্চ ২০২৫, ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১
পৃথিবীর শুরুর দিকের বিভিন্ন সভ্যতা কীভাবে কৃষিকাজের জন্য পানি ব্যবহার করত সে সম্পর্কে নতুন ধারণা দিয়েছে এটি।
এ উল্কাপিণ্ডটি পৃথিবীতে আছড়ে পড়েছিল সাড়ে তিনশ কোটি বছর আগে। এর আগে জানা বিজ্ঞানীদের প্রাচীনতম গর্তটি ছিল দুইশো ২০ কোটি বছরের পুরানো।
স্পেসএক্স-এর স্টারশিপ রকেট পরীক্ষার অষ্টম মিশন এটি। টানা দ্বিতীয়বারের মতো উৎক্ষেপণের সময় বিস্ফোরিত হলো রকেটটি।
এসব গ্রহ দেখার সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার সূর্যাস্তের ঠিক পরেই।
বর্তমানে প্রকাশ পাওয়া পৃথিবীর এ ছবিটিতেও খুব বেশি তথ্য নেই। তবে মহাকাশে থাকা স্পেস প্লেনটির এক বিরল চেহারা সামনে এনেছে ছবিটি।
এখনও নিশ্চিত নয় যে, সুপারনোভাই সরাসরি এর জন্য দায়ী কি না। তবে সময় মিলে যাওয়ার বিষয়টি একইসঙ্গে রোমাঞ্চকর ও কাকতালীয়।
ক্যালিস্টোতে যদি বিশাল সমুদ্র থাকে তবে শনির চাঁদ এনসেলাডাস বা অন্যান্য মহাসাগরীয় জগতের মতো এতেও সম্ভবত প্রাণের অস্তিত্ব থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এরপর রকেটের এসব টুকরা পোল্যান্ডে বিধ্বস্ত হয় ও ইউক্রেনে গিয়েও পড়তে পারে।