১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১
শার্শা থানার ওসি বলেন, হত্যাকাণ্ডের খবর শুনে পুলিশ পাঠিয়েছিলাম।
বিরোধের জের ধরে শহীদকে রাতে তাকে মারধর করা হয়।
অভিযোগ পাওয়ার পর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে, বলেছেন হাজীগঞ্জ থানার ওসি।
ওসি বলেন, “নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তার হাত ও পায়ের কয়েকটি নখ উপড়ে ফেলা হয়েছে।”
২৩ বছর বয়সী মিলন পেশায় পোশাক শ্রমিক ছিলেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ওই গুচ্ছগ্রামে `ডাকাতি করতে’ এসে তিনি গণপিটুনির শিকার হয়েছেন।
পারিবারিক বিরোধ মীমাংসার জন্য বাড়ির লোকজন ইউপি সদস্য আব্দুল জোব্বারকে ডেকে আনেন।
নাক-মুখ দিয়ে রক্তক্ষরণ শুরু হলে পরিবারের লোকজন রুবেলকে হাসপাতালে ভর্তি করেন।