১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২ ফাল্গুন ১৪৩১
“এখনও কেন বাজার সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম চলছে। এমন পরিস্থিতিতে জনগণের মনে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক তাহলে কী সরকারের কেউ কেউ অন্য কোনো ইস্যুতে বেশি মনোযোগী না কি সরকার পারছে না,” বলেন তিনি।
খাদ্য মূল্যস্ফীতি এখনো ১৩ শতাংশের কাছাকাছি, শহরের চেয়ে গ্রামে এই হার এখনো বেশি।
“এটা একটা জটিল বিষয়। সাপ্লাই চেইনের ভেতরে অনেকগুলো বিষয় জড়িত”, বাজার নিয়ে বলেন তিনি।
আবার বাড়ার পেছনে মূল ভূমিকা রেখেছে খাদ্যপণ্যের উচ্চমূল্য; যা বেড়ে হয়েছে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
“দুর্গাপূজা নিয়ে একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল, সেটা ভালোভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এখন চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে, সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ড্রাস্টিক অ্যাকশনে যাব।”
“নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের অভাব হবে না। আজকে (বুধবার) মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হল,” বলেন তিনি।
বাজার ঘুরে দুই একটি বাদে সব সবজির দামই চড়া দেখা গেছে। মুরগির দামেও একই অবস্থা। তবে মাছের দাম কিছু স্থিতিশীল আছে।
“এখন যে পণ্যমূল্য, তা খুব যে খারাপ সেটা বলা যাবে না। মোটামুটি সন্তোষজনক অবস্থায় আছে”, বলেন তিনি।