১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
গত ৫ অগাস্ট বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের পর ঐতিহাসিক এ স্থাপনার সামনে পড়েছিল চারটি লাশ।
জাসদ নেতারা মনে করেন, ”শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভের নামে যা করা হয়েছে, তা শেখ হাসিনার অপশাসনকেই আড়াল করবে।”
ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে গুঁড়িয়ে দেওয়া বঙ্গবন্ধু ভবনের লাগোয়া একটি নির্মাণাধীন ভবনের বেজমেন্ট নিয়ে হুলস্থুল কাণ্ড শুরু হয়েছিল। সেখানে ‘আয়নাঘর’ সন্দেহে নানা জল্পনা ছড়িয়েছিল। যদিও রোববার বেজমেন্টের পানি সরিয়ে সেখানে কিছুই পায়নি ফায়ার সার্ভিস।
“আমরা প্রতিবেশি দেশটিতে নানা ধরনের বিরূপ পরিস্থিতি উদ্ভব হতে দেখেছি। কিন্তু বাংলাদেশ কোনো রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে সরকারিভাবে বক্তব্য দেয় না,” বলেন রফিকুল আলম।
সেখানে ‘আয়নাঘর’ বা বন্দিশালা আছে- এমন কথাও চাউর হয়েছিল।
“ফায়ার সার্ভিস শুধুমাত্র পানি সরিয়ে দিতে কাজ করছে, এর বেশিকিছু আমাদের জানা নেই।"
”ক্ষোভ প্রকাশের এই প্রক্রিয়া আমাদের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথকে সুগম না করে বরং তাকে জটিল করে তুলতে পারে,” বলা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার অনলাইনে দেওয়া ভাষণের পাল্টায় ‘বুলডোজার কর্মসূচি’ থেকে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ভাঙচুরের পাশাপাশি দেওয়া হয় আগুন। বুধবার রাতে শুরু হওয়া ভাঙচুরের পর থেকে চলছে লুটপাট; শুক্রবারও দেখা গেছে একইচিত্র।