১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
“আপাতত সাতদিন কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। এ সময়ে ক্লাস-পরীক্ষা সবই চলবে। সরকারের দৃশ্যমান সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করে পরবর্তীতে কর্মসূচি দেওয়া হবে।“
“মন্ত্রণালয় যেসব আশ্বাস দিয়েছে তা বাস্তবায়নে কার্যকর অগ্রগতি না দেখলে আগামী সপ্তাহে আমরা আবার আন্দোলনে নামব।”
“তিতুমীর ইংরেজদের বিরুদ্ধে যতগুলো আন্দোলন করেছিলেন, তার মধ্যে সবচেয়ে সফল হল বারাসাত বিদ্রোহ,” বলেন এক আন্দোলনকারী।
তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন গঠন প্রক্রিয়া ‘বাধাগ্রস্ত করার দায়ভার মাথায় নিয়ে’ আইন উপদেষ্টার ‘প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার’ দাবি তুলেছেন শিক্ষার্থীরা।
“শরীরে পানি শূন্যতার কারণে তাদের ব্লাড প্রেসার কমে যাচ্ছে। এদের মধ্যে একজনের একদম প্রসাব হচ্ছে না।“
এই দুটি বিষয়ে শিক্ষার মাধ্যমে ‘সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে’, বলেন অনশনরত একজন।
“বারাসাত বেরিকেড টু ঢাকা নর্থ সিটি, তা চলবে যতদিন তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি না পায়।”
এর আগে বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে নিজেদের ক্যাম্পাসের সামনে অবস্থান নিয়ে মহাখালী-গুলশান সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দেন শিক্ষার্থীরা।