০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
কোরবানির পশুর চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ঈদের পর সাভারের হেমায়েতপুরে চামড়া শিল্পনগরীর ট্যানারিগুলোতে ব্যস্ততার শেষ নেই। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য পরিকল্পিতভাবে এ নগরী গড়ে তোলা হলেও এখনও সিইটিপির পাশেই উন্মুক্ত স্থানে ফেলা হচ্ছে চামড়ার উচ্ছিষ্ট।
মৌসুমি ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, আড়তদাররা ‘সিন্ডিকেট’ করে চামড়ার দরপতন ঘটিয়েছেন। তবে পাইকাররা তা মানতে নারাজ।
‘‘আমরা ভালো মানের কাঁচা চামড়া সরকার নির্ধারিত দামে কিনছি’’, বলেন ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি।
কোরবানি শেষে ব্যস্ততা বেড়েছে পুরান ঢাকার পোস্তার চামড়ার আড়তগুলোতে। কাঁচা চামড়ায় লবণ মাখিয়ে প্রক্রিয়াজাত করার কাজ চলছে, তারপর সেগুলো পাঠানো হবে ট্যানারিতে।
বাংলাদেশে পশুর চামড়ার যে চাহিদা, তার ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ পূরণ হয় কোরবানির পশু থেকে।
প্রতি বছর শুধু সংরক্ষণের অভাবে কোটি টাকার কাঁচা চামড়া নষ্ট হয়। এই সুযোগে ঈদের সময়ে ট্যানারি ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা চামড়ার দর কমিয়ে দেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
“শিল্পের স্বার্থে একটা সম্মানজনক মজুরি নির্ধারণ করার চেষ্টা করব, সব পক্ষ যেন সন্তুষ্ট থাকতে পারে”, বলেন নূনতম মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান।