১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
অডিও বুক, ন্যারেশন অ্যান্ড স্টোরিটেলিং রেকর্ডিং বিভাগে মরণোত্তর গ্র্যামি জিতেছেন জিমি কার্টার।
সরকারপ্রধান বলেন, সাবেক এ মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিশ্বজুড়ে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও শান্তির পক্ষে সোচ্চার ছিলেন।
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “মানবাধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচারে তার অটুট অঙ্গীকার আমাকে সর্বদা অনুপ্রাণিত করেছে।”
নোবেল ভাষণে তিনি বলেছিলেন, “সবচেয়ে গুরুতর ও সার্বজনীন সমস্যা হল পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ও দরিদ্রতম মানুষের মধ্যে ক্রমবর্ধমান ব্যবধান।”
জনপ্রিয়তা হারিয়ে হোয়াইট হাউজ ত্যাগ করলেও তিনি মানবিক কাজের মাধ্যমে সুনাম পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হন, যা তাকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার এনে দেয়।