২২ জানুয়ারি ২০২৫, ৮ মাঘ ১৪৩১
ক্ষতিপূরণের দাবি জোরালো ও যৌক্তিকভাবে তুলে ধরলেও আশাপ্রদ ফল অর্জিত হয়নি, তাই অন্যান্য সময়ের মতো এবারও হতাশ বাংলাদেশ। একইসঙ্গে হতাশ বিশ্বের অনেক গরিব ও মধ্যবিত্ত দেশ। কারণ তারাও অনেকটাই বাংলাদেশের মতো পন্থা অনুসরণ করেছে কিংবা করে আসছে।
ওই অংকে ‘অতি নগণ্য’ আখ্যায়িত করে ভারতের প্রতিনিধি লীলা নন্দন বলেন, “বাঁচতে হলে আমাদের যা করা দরকার, তার ধারেকাছেও এ চুক্তি নয়।”
“ওই খসড়া স্বল্পোন্নত দেশসমূহের ও ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর জরুরি চাহিদা পূরণে ব্যর্থ,” বলেন তিনি।
একটি শক্তিশালী আঞ্চলিক গ্রিড আঞ্চলিক ঐক্য ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করবে, যা দক্ষিণ এশিয়ার স্থিতিশীলতা এবং শান্তির পথে সহায়ক হবে। দেশগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা সহজ হবে।
“শ্রম ইস্যু আমাদের শীর্ষ অগ্রাধিকারগুলোর একটি । আমরা শ্রম বিষয়ে সকল সমস্যার সমাধান করতে চাই ,'' বলেন ইউনূস।
ইউনূস বলেন, “আমরা এমন অর্থনৈতিক কাঠামো তৈরি করেছি যার মূল হচ্ছে ভোগ, ভোগ এবং ভোগ। এটি শুধু বর্জ্য, বর্জ্য এবং বর্জ্য তৈরি করে। আমাদেরকে শূন্য বর্জ্যের বিশ্ব তৈরি করতে হবে।”
তিনি বলেছেন, মানব সভ্যতা টিকিয়ে রাখতে হলে গ্রহণ করতে হবে ভিন্ন জীবনধারা, গড়ে তুলতে হবে ভিন্ন এক সংস্কৃতি। আর সেটা হতে পারে ‘তিন শূন্য’ ধারণা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে।
তার নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড ইমাম আহমেদ আল তৈয়ব।